ওমেলাস ছেড়ে যারা চলে যায়- উরসুলা কে ল’ গুইন

ওমেলাস ছেড়ে যারা চলে যায়- উরসুলা কে ল’ গুইন

কিন্তু ওমেলাসের কোনো রাজা নাই। তারা তলোয়ার চেনে না, না তাদের আছে দাস। তারা বর্বর না। তাদের রাজ্য কীভাবে চলে আমি জানি না, কিন্তু আমার মনে হয় তাদের নিয়মনীতি খুবই কম।

দ্যা হিউম্যান ক্রাইসিস- আলবেয়ার কাম্যু (১৯৪৬)

দ্যা হিউম্যান ক্রাইসিস- আলবেয়ার কাম্যু (১৯৪৬)

আমি সবসময় এটা মেনে চলেছি যে একটা দেশ/জাতি তার নায়কদের জন্য যতোটা দায়ী, খলনায়কের জন্যও ততোটাই দায়ী। একইভাবে সভ্যতা, বিশেষ করে শ্বেতাঙ্গ সভ্যতাকে তাদের সফলতা আর স্বেচ্ছাচারিতার জন্য সমান দায়ী করা উচিত।

“তোমার ভালোবাসা আমার সঙ্গে রইলো” – কার্ল সেগানের মৃত্যুশয্যায় অ্যান ড্রুয়্যান

“তোমার ভালোবাসা আমার সঙ্গে রইলো” – কার্ল সেগানের মৃত্যুশয্যায় অ্যান ড্রুয়্যান

আমি বসে আছি শুভাকাঙ্ক্ষীদের চিঠির পাশে, যারা কার্লের মৃত্যুতে শোকাহত। তাদের অনেকেই কার্লকে ধন্যবাদ জানাচ্ছেন তাদের মনকে জাগিয়ে তোলার জন্যে। অনেকে বলছেন কার্ল তাদের অন্ধবিশ্বাস আর মৌলবাদ থেকে ফিরিয়ে এনেছেন। উনাদের এসব চিঠি আমাকে আনন্দ দেয়, শোক সহ্য করবার শক্তি দেয়। আমি ভাবি, অতিপ্রাকৃতের সাহায্য ছাড়াই কার্ল বেঁচে আছেন।

অর্থহীনতার দেয়াল- আলবেয়ার কাম্যু

অর্থহীনতার দেয়াল- আলবেয়ার কাম্যু

প্রতিটি আবেগের নিজস্ব একটা জগৎ আছে, চমৎকার বা নিকৃষ্ট জগৎ। ঈর্ষার একটা জগৎ আছে, আছে উচ্চাকাঙ্খার, স্বার্থপরতার বা মহত্বের। গভীর আবেগ আর মহান কাজ একই রকম, এরা সাধারণ বিশ্লেষণের বাইরেও অনেক বেশি অর্থবহ। এসব আবেগকে চেনা যায় তাদের প্রতিফলনে, সে আলোতে তারা নিজেদের জগতকে আলোকিত করে। তাদের জগত মনের বানানো জগত, মনের আচরণ। এদের নির্ণয়…

কার্ল সেগানের “ভুয়া জ্ঞান সনাক্তকরণ প্রক্রিয়া”

কার্ল সেগানের “ভুয়া জ্ঞান সনাক্তকরণ প্রক্রিয়া”

মূল প্রবন্ধ দেখুন এখানে কার্ল সেগানের ক্ষেত্রে অনেকগুলো বিশেষণ ব্যবহার করা যায়- তিনি ছিলেন মহাবিশ্বের জ্ঞান সম্পন্ন এক ব্যক্তি- এক ক্ষুধার্ত পাঠক- একজন প্রেমিক- সর্বোপরি একজন দার্শনিক। আমাদের যুগের সম্মানিত জ্ঞানানুরাগীদের মধ্যে সেগান ছিলেন অন্যতম- মুক্তচিন্তার পথপ্রদর্শক- স্বচ্ছচিন্তা আর সন্দেহবাদীতার অগ্রনী পুরুষ। ১৯৯৬ সালে তাঁর মৃত্যুর আগে তিনি আমাদের The Demon Haunted World: Science as…

“আমার পিতা কার্ল সেগান থেকে পাওয়া মৃত্যুর ধারণা” – Sasha Sagan

“আমার পিতা কার্ল সেগান থেকে পাওয়া মৃত্যুর ধারণা” – Sasha Sagan

আমরা থাকতাম একটা বেলে রঙের পাথরের ঘরে যার দরজার উপর একটা পাখা-ওয়ালা সাপ আর একটা সৌরবলয় ছিল। ঘরটাকে দেখে মনে হতো এটা প্রাচীন সুমেরিয়া অথবা ইন্ডিয়ানা জোন্সের কোনো ঘর। ঘরটা অবশ্য দুটোর কোনোটাই ছিলো না। কিন্তু নিউইর্য়কের উত্তর অংশে যেমনটা মানুষ আশা করে, এটা সেরকম কিছুও ছিলো না। আমাদের বাসার সামনে একটা গভীর খাঁড়ি ছিলো, আর…