কসমসের ষষ্ঠ এপিসোড Travelers’ Tales এ, অভিযাত্রীদের গল্প শুনতে আপনাদের সবাইকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। আজকের এপিসোডে, কার্ল সেগান ঘুরে বেড়িয়েছেন সপ্তদশ শতাব্দীর হল্যান্ডের অভিযাত্রী থেকে শুরু করে মনুষ্যবিহীন মহাশূন্যযান ভয়েজারের অভিযান পর্যন্ত। আসুন, এই যাত্রায় শরীক হই সবাই মিলে।
অনুবাদ সম্পাদনা
ফরহাদ হোসেন মাসুম
অনুবাদ দল
নির্ঝর রুথ ঘোষ
শারমিন বিনতে শাহিদ
এবং ফরহাদ হোসেন মাসুম
এপিসোড ৬ বাংলা সাবটাইটেল –
Episode 6 – Travelers’ Tales, এখানে ক্লিক করে ডাউনলোড করুন
.
সকল এপিসোডের ভিডিও ডাউনলোড লিংক –
কসমস ডাউনলোড লিংক
অভিযাত্রীদের গল্প – শীর্ষক এই এপিসোডে, আমরা ঘুরে বেড়াবো অভিযাত্রী হয়ে। আর আমাদের যাত্রার ক্যাপ্টেন কার্ল সেগান! শুরুতে তিনি আমাদেরকে নিয়ে যাবেন সপ্তদশ শতাব্দীর হল্যান্ডে, যখন তারা মাত্র স্বাধীনতা অর্জন করেছে স্পেনের কাছ থেকে। ওরা এগিয়ে যাচ্ছে শিল্প, সাহিত্য, দর্শন, বিজ্ঞান, ভাস্কর্য – সবকিছুতেই। গ্রীক পৌরাণিক দেবতাদেরকে নিয়ে বানানো ভাস্কর্য দিয়ে সুন্দর একটা গল্প বললেন সেগান। সেটা দিয়েই দেখালেন, তখনকার হল্যান্ডবাসীরা কী দর্শন নিয়ে চলতো।
হল্যান্ড তখন দূরবর্তী ভূ-খণ্ডে ওরা জাহাজ পাঠাচ্ছে, দেখছে নতুন নতুন সব জায়গা, প্রাণী; লিখে রাখছে তাদের গল্পগুলো। আমাদের গ্রহের প্রকৃত ও প্রথম আবিষ্কারক তারাই। আর আজ আমরা পাড়ি জমিয়েছি মহাকাশের পানে। আমরাও ছবি সংগ্রহ করছি, তথ্য সংগ্রহ করছি অন্যান্য গ্রহ আর তাদের উপগ্রহের।
এই এপিসোডে তিনি বলেছেন ডাচ বিজ্ঞানী ক্রিশ্চিয়ান হইগেন্সের কথা, যিনি অভূতপূর্ব সব আবিষ্কার করেছিলেন আমাদের সৌরজগতের। একদিকে তার বন্ধু লিউয়েনহুক অনুবীক্ষণ যন্ত্র দিয়ে দেখছিলেন ক্ষুদ্র থেকে ক্ষুদ্রের জগত। আর তিনি দূরবীক্ষণ যন্ত্র দিয়ে তিনি শনির বলয়, বৃহস্পতির উপগ্রহ, অর্থাৎ বিশাল থেক বিশালের জগত দেখছিলেন প্রথমবারের মত। আজ আমাদের মহাশূন্যযান সেই জগতগুলোর ছবি তুলছে আরো অনেক কাছ থেকে।
আজ আমরা যতটুকু এগিয়েছি বিজ্ঞানে, এগুলো সেই অভিযাত্রীদের গল্পগুলোকে ভিত্তি করেই এগিয়েছি। আরো সামনে যেতে হলে, সেগুলো নিয়ে জানার কোনো বিকল্প নেই। আসুন, আমরাও সেই গল্পগুলো শুনি, সেগানের উপস্থাপনায়, আড্ডার অনুবাদকদের অনুবাদে, মাতৃভাষা বাংলায়।
.srt ফরম্যাটটা পেলে ভালো হত 🙁
আরেকবার ডাউনলোড করে দেখুন প্লিজ। Srt আছে ভেতরে।