কসমসের তৃতীয় এপিসোড, Harmony of the worlds এ আপনাদেরকে স্বাগতম।
কার্ল সেগানের জাদু বাংলায় হাজির করার আমাদের এই প্রয়াস জারি আছে।
অনুবাদ সম্পাদনা
ফরহাদ হোসেন মাসুম
অনুবাদ দল
আসিফ উল শফি
পাপড়ি দেবনাথ
ফরহাদ হোসেন মাসুম
এপিসোড ৩ বাংলা সাবটাইটেল –
Episode 3 – Harmony of the worlds, এখানে ক্লিক করে ডাউনলোড করুন
.
সকল এপিসোডের ভিডিও ডাউনলোড লিংক –
কসমস ডাউনলোড লিংক
তৃতীয় এপিসোডে গুরু কার্ল সেগান প্রথমেই এক হাত দেখে নিলেন জ্যোতিষবিদ্যার ভুয়া শাস্ত্রকে। এমন মিষ্টি ভাষায় তুলোধুনো করলেন যে আর বলার মত না।
প্রাচীন মানুষ নক্ষত্র নিয়ে কতটা সময় ব্যয় করতো, সেটাও দেখালেন – তারা আকাশের মধ্যে তারার মধ্যে ছবি দেখতো। তখন ইলেকট্রনিক বিনোদন ছিলো না, আগুনের পাশে বসে তারা দেখা হতো। আর গল্প বোনা হতো।
সেখান থেকে তিনি দেখালেন নক্ষত্রের সাথে আমাদের গ্রহের এবং অন্যান্য গ্রহগুলোর বিন্যাস। দেখালেন, ইয়োহানেস (জোহানেস) কেপলারের জীবনকাহিনী। কেপলার, যে বিজ্ঞানীর দেয়া গ্রহের তিনটি সূত্র পাল্টে দিয়েছে মহাশূন্য নিয়ে আমাদের সকল চিন্তাভাবনা। কেপলার, যিনি লিখেছিলেন প্রথম বিজ্ঞানভিত্তিক কল্পকাহিনী, আজ থেকে শত শত বছর আগে। প্রথম দিকে তিনি ভেবেছিলেন, গ্রহগুলোর কক্ষপথের নকশার মধ্যে একটা স্বর্গীয় নকশা আছে। সেই নকশা অনুযায়ী তিনি গবেষণা শুরু করলেন। তিনি দেয়ালে হোঁচট খেলেন খুব দ্রুতই। অনেক পছন্দের এই নকশা তিনি ফেলতেও পারছিলেন না, কাজেও লাগাতে পারছিলেন না।
অবশেষে, সারা জীবনের বিশ্বাস জলাঞ্জলি দিয়ে তিনি মেনে নিয়েছিলেন বিজ্ঞানভিত্তিক সত্যকে। এজন্য তার প্রতি রইলো নত মস্তকের শ্রদ্ধা!
Ami video golo dawnload korte parci na